Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে জেলা

জেলা পরিচিতি

 উত্তর বঙ্গের প্রবেশদ্বার খ্যাত টাঙ্গাইল বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে যমুনা নদীর তীরে  ঢাকা বিভাগের সর্ববৃহৎ জেলা। সবুজের সমারোহে আচ্ছাদিত গহিন অরণ্যে ঢাকা এই জেলার পূর্বে রয়েছে ময়মনসিংহ ও গাজীপুর জেলা, পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলা, উত্তরে জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঢাকা, মানিকগঞ্জ জেলা।

১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তাঁর মানচিত্রে এর সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে । ইতিহাস প্রণেতা খন্দকার আব্দুর রহিম এর মতে, ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উঁচু শব্দের পরিবর্তে‘টান’ শব্দটি যুক্ত হয়েছিল টানআইল, আর সেই টানআইল রুপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইল। ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দ অবধি টাঙ্গাইল ছিল অবিভক্ত ময়মনসিংহ জেলার একটি মহকুমা । ১৯৬৯ সালে টাঙ্গাইল মহকুমাকে জেলায় উন্নত করা হয়। বর্তমানে টাঙ্গাইল জেলা ১২টি উপজেলা ১৪ টি থানা নিয়ে গঠিত । এ জেলা ৩৪১৩.৬৮ বর্গ কি.মি এবং জনসংখ্যা  ৪০০৫০৮৩ জন।

বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কুটির শিল্প বা লোকশিল্প তাঁত শিল্পের অন্যতম অংশীদার টাঙ্গাইল জেলা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যর নীলাভূমি। সুবজে ঘেরা এ জেলার মোট বনভূমির পরিমাণ ৫০৯.৮ বর্গ কি.মি। এ জেলার বুক চিরে এঁকেবেঁকে বয়ে গেছে ধলেশ্বরী, যমুনা, লৌহজং, বৈরান, ঝিনাই, বংশী, তুরাগ ইত্যাদি নদ-নদী।

টাঙ্গাইল জেলার বৈশিষ্ট্যে আরেক অনন্য সংযোজন জেলার পোড়াবাড়ি নামক স্থানের স্বমহিমায় সুস্বাদু মিষ্টি “ পোড়াবাড়ির চমচম” । লোকসংস্কৃতির আধার জেলায় নবান্ন, পৌষ সংক্রান্ত, বারুনী, অষ্টমী, ণৌকাবাইচ উল্লেখযোগ্য লোকউৎসব। ধূয়া, জারি, সারি, রাখালী, বারোমাসি, পালাগানা, পল্লাগীতি, ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, মুর্শিদি, মারফতি, বিয়ের গান, ঘাটুগান, বাউলগান প্রভৃতি লোকসঙ্গীত বেশ জনপ্রিয়।

পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনার লীলাভূমি এ টাঙ্গাইলে অবস্থিত প্রসিদ্ধ স্থানসমূহ হচ্ছে মহেড়া জমিদার বাড়ি, ডিসি লেক, আতিয়া জামে মসজিদ, বঙ্গবন্ধু সেতু, সাগরদীঘি, গুপ্তবৃন্দাবন, ২০১ গম্বুজ মসজিদ, হেমনগর জমিদার বাড়ি, উপন্দ্রে সরোবর, ভারতেশ্বরী হোমস, করোটিয়া জমিদারবাড়ী, রসুলপুর জাতীয় উদ্যান, দোখলা রেস্ট হাউজ, পীরগাছা রাবার বাগান ইত্যাদি।


 

জেলা সৃষ্টির ইতিহাস : টাঙ্গাইল জেলা সৃষ্টির ইতিহাস

নামকরণ

 টাঙ্গাইল জেলার নামকরণ

ভৌগোলিক অবস্থান 

টাঙ্গাইল জেলা ২৩­৫৯”৫০' উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৪­৪৮”৫১' উত্তর অক্ষাংশ ও ৮৯­৪৮”৫০’ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯০­৫১”২৫’পূর্ব দ্রাঘিমা পর্যন্ত।

অবস্থান


আয়তন

৩৪১৩.৬৮ বর্গ কি: মি:।

সীমানা

উত্তরে জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঢাকা জেলা ও মানিকগঞ্জ জেলা, পূর্বে ময়মনসিংহ জেলা ও গাজীপুর জেলা, পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলা।

ভূপ্রকৃতি

বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার ভৌগোলিক অবস্থান মধুপুর অঞ্চলের উচ্চ মালভূমির দক্ষিণে যমুনা নদীর নিকটবর্তী একটি নিচু প্লাবনভূমি দ্বারা চিহ্নিত। জেলাটির আয়তন ৩,৩৭৫ বর্গ কিলোমিটার এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড় উচ্চতা ১৪ মিটার। জেলাটি ১২ টি উপজেলায় বিভক্ত, যা আরও ১২০ টি ইউনিয়ন পরিষদ এবং ২,৫১৬ টি গ্রামে বিভক্ত। জেলার প্রধান নদীগুলো হলো যমুনা, ধলেশ্বরী, ঝিনাই, বংশী, লৌহজং, লাঙ্গুলিয়া, এলেংজানি, জুগনি, পৌলি, ফটিকজানি ও তুরাগ। জেলাটিতে উষ্ণ এবং আর্দ্র গ্রীষ্ম এবং হালকা শীতের সাথে একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ু রয়েছে। গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত প্রায় ২০০০ মিলিমিটার। জেলাটি প্রধানত ধান, পাট, আখ, গম, সরিষা এবং শাকসবজি প্রধান ফসল হিসাবে একটি কৃষি ক্ষেত্র। জেলাটি তাঁত শিল্প ও টাঙ্গাইল শাড়ি এবং চমচমের জন্যও বিখ্যাত। 

প্রধান নদ-নদী

যমুনা, ধলেশ্বরী, ঝিনাই, বংশী, লৌহজং, লাঙ্গুলিয়া, এলেংজানি, জুগনি, পৌলি, ফটিকজানি ও তুরাগ

জলবায়ু

উষ্ণ এবং আর্দ্র গ্রীষ্ম এবং হালকা শীতের সাথে একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ু

জীববৈচিত্র্য

বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যময়, কারণ এতে বিভিন্ন ধরনের বাস্তুতন্ত্র, আবাসস্থল এবং প্রজাতি রয়েছে। জেলায় শাল বনের একটি বিশাল এলাকা রয়েছে, যা দেশের অন্যতম সেরা, সেইসাথে জলাভূমি, তৃণভূমি এবং কৃষি জমি রয়েছে। জেলাটিতে অনেক গাছপালা এবং প্রাণী রয়েছে, যার মধ্যে কিছু স্থানীয়, বিরল বা বিপন্ন। 
রহমান এট আল-এর একটি গবেষণা অনুসারে। (২০১৯), টাঙ্গাইল জেলায় অবস্থিত মধুপুর জাতীয় উদ্যানে ১৭৬ টি উদ্ভিদ প্রজাতি রয়েছে, যার মধ্যে ৭৩ টি গাছের প্রজাতি, ২২ টি ঝোপের প্রজাতি, ২৭টি লতা, ৪৫ টি ঔষধি গাছ, ৮ টি ঘাস এবং ১ টি পাম প্রজাতি রয়েছে। পার্কের প্রভাবশালী গাছের প্রজাতি হল সাল (শোরিয়া রোবাস্টা), কদম (অ্যান্টোসেফালাস চিনেনসিস), কোরোই (আলবিজিয়া প্রসেরা), এবং জাম (সিজিজিয়াম কুমিনি)। পার্কটিতে অনেক অর্কিড, ফার্ন, লাইকেন এবং শ্যাওলা রয়েছে। উদ্যানের কিছু উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতি হল চন্দন (স্যান্টালম অ্যালবাম), সুন্দরী (হেরিটিয়েরা ফোমস), কুর্চি (হোলারহেনা অ্যান্টিডিসেন্টেরিকা), এবং অশ্বগন্ধা (উইথানিয়া সোমনিফেরা)। 
টাঙ্গাইল জেলার প্রাণিকুল ১৯০ টি প্রজাতি নিয়ে গঠিত যার মধ্যে ২১ টি স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১৪০ টি পাখি এবং ২৯ টি সাপ রয়েছে। স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে দাগযুক্ত হরিণ (অক্ষ অক্ষ), বার্কিং ডিয়ার (মুন্টিয়াকাস মুন্টজাক), বন্য শুয়োর (সুস স্ক্রোফা), রিসাস ম্যাকাক (ম্যাকাকা মুলতা), শেয়াল (ক্যানিস অরিয়াস), মঙ্গুজ (হার্পেস্টেস এডওয়ার্ডসি), এবং প্যাঙ্গোলিন (মানিস ক্রাসিকাউডাটা)। পাখির মধ্যে রয়েছে ময়ূর (পাভো ক্রিস্ট্যাটাস), প্যারাকিট (পসিটাকুলা এসপিপি), কিংফিশার (আলসেডো এসপিপি), কাঠঠোকরা (ডেনড্রোকোপোস এসপিপি), হর্নবিল (বুসেরোস বাইকর্নিস), এবং ঈগল (অ্যাকিলা এসপিপি)। সাপের মধ্যে রয়েছে কোবরা (নাজা নাজা), অজগর (পাইথন মোলুরাস), ক্রাইট (বুঙ্গারাস এসপিপি), এবং ইঁদুরের সাপ (পত্যাস মিউকোসা)। 
টাঙ্গাইল জেলার জীববৈচিত্র মানবিক কর্মকাণ্ড যেমন বন উজাড়, চোরাচালান, দখল, অত্যধিক চারণ, দূষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অনেক হুমকির সম্মুখীন। জেলাটির প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা এবং পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষার জন্য জরুরি সংরক্ষণ ব্যবস্থা প্রয়োজন। সম্ভাব্য কিছু পদক্ষেপ হল স্থানীয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা, আইন ও প্রবিধান প্রয়োগ করা, সুরক্ষিত এলাকা এবং করিডোর প্রতিষ্ঠা করা, টেকসই জীবিকা ও ইকোট্যুরিজমের প্রচার করা, অবনতিশীল আবাসস্থল পুনরুদ্ধার করা এবং জীববৈচিত্র্যের অবস্থা পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা করা। 

প্রশাসনিক তথ্যঃ

টাঙ্গাইল জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত যা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

জনসংখ্যা

 ৪০,৩৭৬,০৮ জন

পুরুষ-১৯,৪৫০,০২ জন

মহিলা-২০৯০৯৮২ জন

মুসলমান- ৯৩.১৭%

খ্রিষ্টান- ০.৩৮% 

হিন্দু- ৬.৩৬% 

বৌদ্ধ- ০.০১%

অন্যান্য- ০.০৯% জন।

সাক্ষরতার হার

৬৯.৬২%

 



সংসদীয় আসন সংখ্যা-০৮টি

নির্বাচনী এলাকার/ সংসদীয় আসনের নাম

সাংসদের নাম

ফোন ও ই-মেইল

মন্তব্য (কোন দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী কি না/সংসদীয় কোন স্থায়ী কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত কি না)

১৩০ টাঙ্গাইল ০১

মধুপুর-ধনবাড়ী

জনাব ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক

০১৭১১-৮৪৯৩৬৩


১৩১ টাঙ্গাইল ০২

গোপালপুর-ভূঞাপুর

জনাব তানভীর হাসান(ছোট মনির)

০১৭৯৪-৬৭৮৩৬৯


১৩২ টাঙ্গাইল-০৩ 

(ঘাটাইল) 

জনাব আমানুর রহমান খান রানা




১৩৩ টাঙ্গাইল ০৪

(কালিহাতী)

জনাব আবদুল লতিফ সিদ্দিকী



১৩৪ টাঙ্গাইল-০৫

(টাঙ্গাইল সদর)

জনাব মোঃ ছানোয়ার হোসেন

০১৭১১৫৪৮২৩৩

০১৬১১৫৪৮২৩৩


১৩৫ টাঙ্গাইল-০৬

(দেলদুয়ার-নাগরপুর)

জনাব আহসানুল ইসলাম টিটু

০১৮১৯২১১৭৮৭

মাননীয় প্রতিমন্ত্রী বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৩৬ টাঙ্গাইল-০৭

(মির্জাপুর)

জনাব খান আহম্মেদ শুভ ০১৮২১১০০০০০


১৩৭ টাঙ্গাইল-০৮

(সখিপুর-বাসাইল)

জনাব অনুপম শাহজাহান জয়



জাতীয় সংসদ সদস্য- (সংরক্ষিত মহিলা আসন)

জনাব বেগম শামসুন নাহার


মাননীয় প্রতিমন্ত্রী শিক্ষা মন্ত্রণালয়

জাতীয় সংসদ সদস্য- (সংরক্ষিত মহিলা আসন)

জনাব অপরাজিতা হক

০১৭২৭২৩০৯০৩


 





সিটি কর্পোরেশনের নাম

নাই

উপজেলা

১২ টি


উপজেলার নাম

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের নাম

ফোন ও ই-মেইল

টাঙ্গাইল সদর

জনাব শাহজাহান আনছারী

০১৭১২-২৩১১৩৬

মির্জাপুর

মীর এনায়েত হোসেন মন্টু

০১৭১২-৫৮৮২১০

সখিপুর

জনাব জুলফিকার হায়দার কামাল লেবু

০১৮১৯ ৮৪৬৬৬৭

ভূঞাপুর

মোছাঃ নার্গিস বেগম

০১৭১৭ ৮৩৮৭০৭

গোপালপুর

জনাব মোঃ ইউনুছ ইসলাম তালুকদার

০১৭৪৬ ২০৯১৫০

নাগরপুর

জনাব আব্দুস ছামাদ

০১৭১২ ৯৩৪৬৩০

মধুপুর

মোঃ ছরোয়ার আলম খান আবু

০১৭১৮ ৪৪৮২৩৭

দেলদুয়ার

জনাব মাহমুদুল খান

০১৭১১ ১৫৮০৯২

কালিহাতী

জনাব মোঃ আনছার আলী

০১৭১৮ ৫৭১০২৬

ঘাটাইল

জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম লেবু

০১৭১১ ৪৪৭০৩২

বাসাইল

জনাব কাজী অলিদ ইসলাম

০১৮১৯ ৮০৬৮১৯

ধনবাড়ী

জনাব হারুনার রশিদ হীরা

০১৭১৩ ৫৪৬৭০৬


উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

১২টি

পৌরসভা

১১টি

ইউনিয়ন পরিষদ

১২০টি

আবাসন/আশ্রয়ণ প্রকল্প

৩৫ টি

আদর্শ গ্রাম

৩৬ টি

গুচ্ছ গ্রাম

০৬ টি


শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্যঃ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা

১৬২৩ টি,

মাধ্যামিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা

৪৯৮ টি

কলেজের সংখ্যা

কলেজ সংখ্যা ৭৩ টি ; স্কুল এন্ড কলেজ ২৩ টি; ক্যাডেট কলেজ ০১টি (মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ)

বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা

০১ টি

মেডিক্যাল কলেজের সংখ্যা

০২ টি

জেনারেল হাসপাতালের সংখ্যা

১২ টি

ইতিহাস ও ঐতিহ্য

 

মিষ্টি শিল্প টাঙ্গাইলের চমচম, তাঁত শিল্প, কাঁসা ও পিতল শিল্প

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে 'প্রত্যয়-৭১' নামের ভাস্কর্য। পানির ট্যাংক বদ্যভূমি, টাঙ্গাইল। জেলা সদরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের পাশে নির্মিত শহীদদের নাম সংবলিত স্মৃতিফলক । ভূঞাপুর লোকমান ফকির মহিলা ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণের ৫২-৭১ স্মৃতিসৌধ, ঘাটাইল উপজেলা সদরে 'বিজয়-৭১' নামে স্মারকস্তম্ভ, সখীপুরের বহেড়াতৈলে কাদেরিয়া বাহিনীর শপথস্তম্ভ, সখীপুর স্মৃতিসৌধ, বাসাইল উপজেলা সদরের স্মৃতিস্তম্ভ, কাশিল ইউনিয়নে ঝিনাই নদীর তীরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে নির্মিত কামুটিয়া স্মৃতিস্তম্ভ,কালিহাতী মুক্তিযোদ্ধা ভবন এর সম্মুখে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ব , কালিহাতীর বাঘুটিয়ায় বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল কলেজ প্রাঙ্গণে স্থাপিত 'বিজয় একাত্তর', নাগরপুর উপজেলা সদরে 'মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ', টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া ইউনিয়নের নগর জালফৈ এলাকায় নির্মিত মু্র‌্যাল অন্যতম। ১৫৭ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কবর গণপূর্ত অধিদপ্তরের উদ্যোগে বাঁধাই করা হচ্ছে।

দর্শনীয় স্থান

ডিসি লেক, টাঙ্গাইল

পানির ট্যাংক বধ্যভূমি, টাঙ্গাইল

মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী’র মাজার শরীফ সন্তোষ, টাঙ্গাইল

আটিয়া মসজিদ, দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল

বঙ্গবন্ধু সেতু, কালিহাতী,টাঙ্গাইল

(সাগরদীঘি, গুপ্তবৃন্দাবন, মাইধারচালা) ঘাটাইল, টাঙ্গাইল

পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল

গোপালপুর ২০১ গম্ভুজ বিশিষ্ট মসজিদ, গোপালপুর, টাঙ্গাইল

উপেন্দ্র সরোবর, নাগরপুর, টাঙ্গাইল

রসুলপুর জাতীয় উদ্যান, মধুপুর, টাঙ্গাইল

দোখলা রেস্ট হাউজ, মধুপুর, টাঙ্গাইল

পীরগাছা রাবার বাগান,মধুপুর, টাঙ্গাইল

কাকরাইদ বীজ উৎপাদন খামার,মধুপুর, টাঙ্গাইল

ধনবাড়ী নওয়াব বাড়ী, ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল

হেমনগর জমিদারবাড়ী, ধনবাড়ী , টাঙ্গাইল

মহেড়া জমিদারবাড়ী , টাঙ্গাইল

ভারতেশ্বরী হোমস্, মির্জাপুর, টাঙ্গাইল

নাগরপুর জমিদার বাড়ি, টাঙ্গাইল

দেলদুয়ার জমিদার বাড়ি, টাঙ্গাইল ।

বিশেষ উৎসব

মধুপুরের ক্ষুদ্র নৃ-তাত্তিক জনগোষ্টির ওয়ানগালা অনুষ্ঠান

ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী

গারো, বংশী, কোচ, হাজং, বর্মণ সম্প্রদায় ।

মানচিত্র সংক্রান্ত নির্দেশনা


বাংলাদেশের মানচিত্রে নিজ জেলার (ছবি আকারে)

ঢাকা বিভাগের মানচিত্রে নিজ জেলার (ছবি আকারে)

নিজ জেলার মানচিত্র (ছবি আকারে)